কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় | শরীর শুকিয়ে যায় কেন বিস্তারিত জানুন

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় এটা জানার জন্যই নিশ্চই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঘুরছেন। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানার জন্য আপনাকে জানতে হবে কি কি কারণে শরীর শুকিয়ে যায়। শরীর শুকিয়ে যায় কেন বা কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় এবং কি ব্যবস্থা নিবেন তা জানাবো এখন আপনাদেরকে।
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায়। শরীর শুকিয়ে যায় কেন। জানবো আমরা। janbo amra
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায়। শরীর শুকিয়ে যায় কেন। 

সূচিপত্রঃ কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় | শরীর শুকিয়ে যায় কেন

ভূমিকাঃ

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানার আগে আমাদের ওজন সম্পর্কে কিছু জানতে হবে। BMI বা পরে মাছ ইনডেক্স এর অনুযায়ী প্রত্যেকটা মানুষেরই তার উচ্চতা অনুযায়ী ওজনের একটি সীমা রয়েছে। উচ্চতা অনুযায়ী কারো ওজন বেশি হলে তাকে ওভার ওয়েট এবং উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কম হলে তাকে আন্ডার ওয়েট বলে।

স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন একেবারে বেশি হওয়া বা কম হওয়া কোনটাই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না। এছাড়াও আপনার ওজন যদি হঠাৎ করে একবারে বেশি হয়ে যায় অথবা ধীরে ধীরে একবারে কমে যাওয়া শুরু করে তাহলে এটি চিন্তার বিষয়।

মেডিকেল সাইন্স এর ভাষায় "সিগনিফিকেন্ট ওয়েট লস" বলা হয় যদি কারো ৬ মাস বা এক বছরের মধ্যে ৫-৬ কেজি ওজন কমে যায়।যদি কারো এইভাবে ওজন কমা শুরু হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আজকে আপনাদের জানাবো ওজন কমে যাওয়ার কারণ কি, দ্রুত ওজন কমে যাওয়ার কারন কি, কোন ভিটামিনের অভাবে ওজন কমে যায় অর্থাৎ কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায়।

এর পাশাপাশি আরো জানবেন কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়, কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর কাঁপে ইত্যাদি। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানতে নিচের তথ্যগুলো বিস্তারিত পড়ুন।

হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার কারণ 

হঠাৎ বা ধীরে ধীরে ওজন কমে যায় বিভিন্ন কারণে। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানার আগে ওজন কমে যাওয়ার কারণ গুলো জেনে নিন। হাইপারথাইরয়েডিজম, দীর্ঘমেয়াদী সংক্রমণ যক্ষা, এইডস, লিভার অ্যাপসেস, ডায়াবেটিস ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে হঠাৎ ওজন কমে যেতে পারে।

এছাড়াও হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ একটি ক্যান্সার। তাই হঠাৎ বা ধীরে ধীরে ওজন কমে যাওয়া শুরু হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অনেক সময় শুধু শারীরিক সমস্যার জন্য যে ওজন কমে যায় তা নয় মানসিক রোগ বা সমস্যার জন্যও ওজন কমে যেতে পারে। বিভিন্ন কারণে ওজন কমা বা কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় এই বিষয়গুলো এখন বিস্তারিত জানাবো আপনাদের।

কালা জ্বর

আমাদের দেশের কিছু নির্দিষ্ট এলাকাতে এই জ্বরটি হয়ে থাকে। রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে এই কালাজ্বরটি বেশি দেখা যায়। কালাজ্বর হওয়ার ফলে আপনার ওজন কমা শুরু করবে এছাড়াও পেট ফুলে যাওয়া, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর হওয়া, সম্পূর্ণ শরীর কালো হয়ে যাওয়া, খাওয়াই অরুচি ভাব ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।

মানসিক চাপ 

মানসিক চাপ একটি অন্যতম কারণ হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার। আপনার দৈনন্দিন জীবনের চাপ অথবা কাজের চাপ থেকে বের হতে না পারলে আপনার ওজন তো কমবেই সাথে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে।

সব সময় যদি আপনি বিষয়টা ভাবেন তাহলেও আপনার ওজন কমে যাবে এছাড়াও বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যাও দেখা দিতে পারে। মানসিক এসব সমস্যার জন্য আপনার ক্ষুধা কমে যায় এবং হজমে সমস্যাও দেখা দিতে পারে ফলে আপনার ওজন কমে যায়।

ডায়াবেটিস 

ডায়াবেটিস একটি অন্যতম কারণ হতে পারে আপনার হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস সাধারণত ৩০ বছরের কম বয়সী মানুষ, যুবক বা শিশুদের হয়ে থাকে। এ ডায়াবেটিসে আপনার শরীর শক্তি হিসেবে পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্লুকোজ নিতে পারেনা ইনসুলিন এর অভাবে।

টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিসের লক্ষণঃ 

কোন কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া, দৃষ্টির শক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া, ঘনঘন প্রস্রাবের চাপ, শরীরে ক্লান্তি ভাব, পিপাসা বৃদ্ধি, ক্ষুধা ইত্যাদি । এছাড়াও আপনার টাইপ অন ডায়াবেটিসের জন্য হৃদরোগ চোখের সমস্যা পায়ের সমস্যা নিদ্রাহীনতা কিডনি রোগ স্ট্রোক নাও ক্ষয় ইত্যাদি হতে পারে।

এসব লক্ষণ দেখা দিলে নিঃসন্দেহে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। শরীর শুকিয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে ডায়াবেটিস যে অন্যতম তা নিশ্চয় বুঝতে পারলেন। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় তা আমরা নিচে দেখব। এবার আমরা দেখব ওজন কমা বা শরীর শুকিয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে পর্যাপ্ত খাবার না খাওয়া।

টিবি বা যক্ষা রোগ

আমাদের দেশে মোটামুটি পরিচিত একটি রোগ হলো যক্ষা বা টিবি। দ্রুত ওজন কমে যাওয়া যক্ষা রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ। এছাড়াও যক্ষা রোগের অনেক লক্ষণ রয়েছে যেমনঃ

  • খাবারে অরুচি হওয়া 
  • সন্ধ্যা বা বিকেলের দিকে ঘুষঘুষে জ্বর হওয়া 
  • পেটে বা বুকে ব্যথা 
  • লসিকাগ্রন্থি ফুলে যাওয়া 
  • দীর্ঘদিন ধরে কাশি হয় এবং কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়া ইত্যাদি 

পর্যাপ্ত খাবার না খাওয়া

একটি মেশিনে যেমন তার জ্বালানি না দিলে মেশিনটি সচল থাকে না ঠিক তেমনি আপনার শরীরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার বা পুষ্টি না দিলে অচল হয়ে পড়বেন। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ওজন কমে যাবে যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ বা সুষম খাবার গ্রহণ না করেন।
এছাড়াও অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসার মতো রোগের জন্য আপনার ওজন কমে যেতে পারে। এই রোগের ফলে একজন ব্যক্তি ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে খাদ্য গ্রহণ কমিয়ে দেয় যাকে বলা হয় ইটিং ডিসঅর্ডার। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানার আগে আপনি জেনে নিলেন খাবার না খেলে কিভাবে ওজন কমে যায়।

থাইরয়েড এর সমস্যা 

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় জানানোর আগে আপনাদেরকে এখন জানাবো থাইরয়েডের জন্য কেন ওজন কমে যায়। থাইরয়েডের কারণে আপনার বিপাকক্রিয়া বা হজম প্রক্রিয়া যদি দ্রুত হয়ে যায় তাহলে আপনার ওজন কমা শুরু করবে।

থাইরয়েডের কারণেই আপনার ওজন বাড়তে পারে বা কমতে পারে। থাইরয়েডের কারণে যদি আপনার বিপাকক্রিয়া বা হজম প্রক্রিয়া ধীরগতি হয় তাহলে আপনার ওজন বাড়তে শুরু করবে। আর যদি বিপাকে বা হজম প্রক্রিয়া দ্রুত হয় তাহলে আপনার ওজন কমা শুরু করবে।

অতি সক্রিয় থাইরয়েড বা হাইপারথাইরয়েডিজম এর ফলে আপনার উদ্বেগ, অনিদ্রা,কাঁপুনি, হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, ঝাকুনি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ক্যান্সার 

দ্রুত ওজন কমে যাওয়া ক্যান্সারের একটি অন্যতম লক্ষণ। ক্যান্সার বিভিন্ন জায়গাতে হতে পারে তবে পরিপাকতন্ত্রের ক্যান্সার হলে দ্রুত ওজন কমে যায়। এছাড়াও ফুসফুসের ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, রক্তের ক্যান্সার, পাকস্থলীর ক্যান্সার, গলায় ক্যান্সার ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গার ক্যান্সারে আপনার ওজন কমে যেতে পারে

ওষুধের অপব্যবহার

যারা মাদকদ্রব্য তে আসক্ত তারা অনেক সময়ই প্রায় না খেয়ে থাকেন। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বা মাদকদ্রব্যে আসক্ত হওয়ার ফলে শরীরের ওজন কমে যায় কারণ আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দূর্বল করে ফেলে।

অন্ত্রের রোগ

অন্ত্রের বিভিন্ন রোগের কারণে ও আপনার ওজন কমা শুরু হতে পারে। অন্ত্রের বিভিন্ন রোগ যেমনঃ ক্রোনস ডিজিজ, সিলিয়াক ডিজিজ, ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা ইত্যাদি রোগের কারণে ম্যালাবসোরপশন ঘটে। যার ফলে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণ করতে অন্ত্রকে বাধা দেয়।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায়

আপনার শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য পুষ্টি, খনিজ ও ভিটামিন থাকা আবশ্যক। সুস্থ থাকা অবস্থায় আপনি যদি নিয়মিত এসব খাবার গ্রহণ না করেন তাহলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে।

ওজন কমে যাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বা অন্যতম কারণ হলো ভিটামিন সি এর অভাব । ভিটামিন সি আপনার শরীরের হাড়ের গঠন ক্ষত নিরাময় এবং রক্তনালীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন সি এর অভাব হলে আপনার হাড়ের ক্ষয় হবে কিন্তু তার পুনর্গঠন আর হবে না।

হাড়ের ক্ষয় হতে থাকলে আপনার ওজন অবশ্যই কমা শুরু করবে। এছাড়াও ভিটামিন সি এর অভাব দেখা দিলে পেশিতে ব্যথার সমস্যা বা গিটে ব্যথাও হয়। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক ভিটামিন সি এর অভাব হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়।

ভিটামিন সি এর অভাবের লক্ষণঃ

  • ওজন কমতে শুরু করে 
  • চুল ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় 
  • শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে কালশিটে দাগ পড়তে পারে 
  • মেজাজ খিটখিটে হয় এবং বিরক্তিভাব দেখা যায় 
  • অল্প পরিশ্রমেই শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে 
  • শরীরের শক্তি কমে যায় বা দুর্বল লাগে 
  • দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে 

ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে গেলে বা বিভিন্ন কারণে ওজন কমে গেলে যা করবেন

বিভিন্ন কারণে আপনার ওজন কমে যেতে পারে। তবে আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যাচ্ছে বা কি কারনে ওজন কমছে। অনেক সময় আমাদের হালকা ওজন কমে বা বাড়ে।

কিন্তু হঠাৎ করেই বা কয়েক মাসের মধ্যে ওজন কমে গেলে অবশ্যই সেটা চিন্তার বিষয় এবং এর কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। প্রয়োজনের ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। শরীর শুকিয়ে গেলে বা ওজন কমে গেলে নিচের কাজ গুলো করতে পারেন।

শরীরচর্চা বা ব্যায়াম

নিয়মিত বিভিন্ন শরীরচর্চা করুন যাতে শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। এতে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, ওজন স্বাভাবিক থাকবে এবং আপনি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করলে অর্থাৎ গ্লুকোজের উচ্চমাত্রা কমে আসলে তখন আপনার ওজন আর কমবে না। যারা টাইপ টু ডায়াবেটিসে ভোগেন তাদের এমনি ওজন বেশি থাকে তাই তাদের একটু ওজন কমলে বাড়ানোর প্রয়োজন হয় না।

পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ

আপনার শরীর যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার না পায় তাহলে কখনোই ওজন বাড়াতে পারবেন না তাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। এছাড়াও আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন খাবার গ্রহণ করতে হবে।

শাকসবজি খাওয়া

ওজন কমতে শুরু করলে বা শরীর শুকাতে লাগলে নিয়মিত টাটকা শাকসবজি খাওয়া শুরু করুন। সবুজ শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন রঙিন শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রঙিন শাকসবজি খাওয়ার ফলে আপনার পাকস্থলী অঞ্চনারী বাউপথ ইত্যাদি ক্যান্সার প্রতিরোধ হবে।

আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ 

 হঠাৎ করে ওজন কমতে শুরু করলে নিয়মিত অধিক আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ শুরু করুন। বিভিন্ন ফলমূল, কমলা, টমেটো এছাড়াও লাল আটা ও চাল, শশ্য দানা ইত্যাদি গ্রহণ করুন। এখন আপনার পায়ুপথ বা অন্ত্রনালীর ক্যান্সার প্রতিরোধ হবে।  

ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-এ  গ্রহণ 

ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার হিসেবে সবুজ শাকসবজি, টাটকা ফল ,দুধ জাতীয় খাদ্য, কলিজা, ও পেয়ারা আমলকি, কাঁচা মরিচ, আমড়া,কমলা, টমেটো ইত্যাদি খাবার খাবেন। এই খাবারগুলো খাওয়ার ফলে আপনার পায়ু পথ, পাকস্থলী,জরায়ু ও অন্ত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করবে।

পরিশেষেঃ

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় অর্থাৎ শরীর শুকিয়ে যায় কেন এই বিষয়গুলো নিয়ে নিশ্চয় আপনাদের আর কোন প্রশ্ন নেই। যদি উপরের বিষয়গুলো বিস্তারিত না পড়ে থাকেন তাহলে এখনি পড়ে নিন তবেই ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আপনাদের কোন মন্তব্য থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে লিখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url