আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন | আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন জেনে নিন

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন সঠিকভাবে না জানলে কখনোই ভালো ফল পাবেন না। আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম না জেনেই হঠাত শুরু করলে আপনি শুরুতেই লসের মুখ দেখবেন। আপনাদেরকে আমদানি রপ্তানি ব্যবসা সম্পর্কে জানানোর জন্যই আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন নিয়েই আজকে আমদের আর্টিকেল।

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন। আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন। জানবো আমরা। janbo amra
আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন। আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন।

সূচিপত্রঃ আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন বা আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন 

ভূমিকাঃ

আপনারা অনেকেই আমদানি রপ্তানি ব্যবসা করতে চাচ্ছেন কিন্ত সঠিক গাইডলাইন না পাওয়াই শুরু করতে পারছেন না। এই আর্টিকেল থেকে সঠিক গাইডলাইন ও নিয়মকানুন জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন এবং আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন জানা যাক। 

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন

এই আমদানি রপ্তানির যুগে ব্যবসা এখন অনেক বড় পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষেত্রে পণ্য বেচা কেনার প্রতিযোগিতা চলছে বাজারে।এই পরিকল্পনাতে বাংলাদেশে এখন আর পিছিয়ে নেই। 

বাংলাদেশেও এখন অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখান থেকে পণ্য বাহিরে রপ্তানি করা হয়। এতে করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি। আমদানি রপ্তানি ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অন্যের গুণাগত মান নিয়ন্ত্রণ করা। 

সকল পণ্য যেন ক্রেতারা কিনতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য রেখে জিনিসপত্রের দাম ঠিক করা উচিত। এতে করে ব্যবসা সচ্ছল রাখা কঠিন হয়ে পড়ে না। বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনিও আমদানি রপ্তানি ব্যবসা ক্ষেত্রে যোগ দিতে পারবেন। 

সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র

আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের কিছু পণ্য চাহিদার শিকারি রয়েছে। এগুলা সম্ভাবনার ক্ষেত্রে ধরা হয়। বাংলাদেশে আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে বাজারে অনেক পণ্যের চাহিদা সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে ধরা হয়েছে। 

আগে আমরা বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন চামড়া শিল্প, হস্তশিল্প, অডিও সিডি, পোল্ট্রি খাদ্য সহ বিভিন্ন সামগ্রী আমদানি রপ্তানি করছি। অন্যান্য পণ্যের মধ্যে  পাঠজাত পণ্যের চাহিদা এবং দাম বেড়েছে। তাই বাংলাদেশ পাট জাত পণ্য রপ্তানিতে জোর দিয়েছে। 

অনেক রকমারি সামগ্রীর রপ্তানি দেখা দিচ্ছে বাংলাদেশের। নতুন নতুন পণ্য রপ্তানিতে প্রতিষ্ঠানগুলো জানান দিচ্ছে। এবং তারা নতুন নতুন পণ্য নিয়ে রপ্তানি কার্যে করতে চাচ্ছে। এভাবেই কিছু কিছু পণ্য  সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র দেখা দিচ্ছে আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে। 

কিভাবে শুরু করবেন

এ ব্যবসায় কেউ সমাজের শুরু করতে চাই না আবার এই ব্যবসায়ী সহজেই কেউ বিনিয়োগও করতে চায় না। প্রথমত এ ব্যবসা করতে হলে প্রথমে আপনাকে সরকারের অনুমতি নিতে হবে। 

সরকারের অনুমতি ছাড়া এ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আপনি চালাতে পারবেন না। আপনি যদি নির্দিষ্ট একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে চান এক্ষেত্রে আপনার সরকারের অনুমতি এবং ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে এক্ষেত্রে আপনি আপনার ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। 

ব্যাংকের কার্যাবলী

আমদানি রপ্তানি ব্যবসা করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে হবে এবং ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে হবে। তাই বলা হয় ব্যাংকের মাধ্যমে একটি হিসাব খোলা আপনার জন্য একটি প্রাথমিক কাজ হবে। 

বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক মাধ্যমে আপনি আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে ঋণ  নিয়ে থাকবেন। এভাবে আপনি এ ব্যবসাটি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন। ক্ষুদ্র মাঝারি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ঋণ পাওয়া একটি জটিলতা দেখা দেয় কিন্তু বড় ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে পাওয়া খুবই সহজ। 

কি ধরনের পণ্য আমদানি রপ্তানি করবেন

সাধারণভাবে বলা যায় যে সকল পণ্যের প্রতি চাহিদা বেসী সে সকল চাহিদা পুণ্য পুণ্য যদি আপনি আমদানি রপ্তানি করে থাকেন তাহলে আপনি লাভবান হতে পারবেন। এজন্য যখন আপনি আমদানি রপ্তানি করবেন তখন কি ধরনের পণ্যের চাহিদা বেশি সে ধরনের পণ্যের দিকে গুরুত্ব দিবেন। 

যেমন কি ধরনের পণ্য দেশে পাঠাবেন এবং কি ধরনের পণ্য বিদেশ থেকে নিবেন এভাবে আপনি চাহিদাগুলোকে লক্ষ্য রেখে আমদানি রপ্তানি করে থাকবেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের পাট জাত পণ্যের চাহিদা আনে এজন্য আপনি এ ধরনের পণ্য রপ্তানি করতে পারবেন। 

আবার বৈদেশিক বিভিন্ন পণ্য যেমন ইলেকট্রনিক্স এগুলো আপনি আমদানি করতে পারবেন এভাবে আপনি আমদানি রপ্তানি পণ্যগুলোর উপর গুরুত্ব দিয়ে এই ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। 

যোগাযোগ দক্ষতা

আমদানি রপ্তানি ক্ষেত্রে পণ্য বিনিময় এর যোগাযোগের ব্যবস্থা অন্যতম একটি বিষয়। যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি যেকোনো জিনিসই আমদানির রপ্তানি খুব সহজেই করতে পারবেন।

আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে যোগাযোগের ব্যবস্থা ভিন্ন রকম হয়ে থাকে যারা বিদেশ থেকে আমদানি করবে এবং দেশ থেকে পণ্যের  রপ্তানি করবে সে দিকে  লক্ষ্য রাখবে যোগাযোগ ব্যবস্থা। সাধারণভাবে বলা যায় যে দুইভাবে আমদানি রপ্তানি করা যায় যোগাযোগের মাধ্যমে এবং আকাশ পথে। 

তাই এই দুইটি মাধ্যম যদি ঠিকভাবে চলাচল করে তাহলে যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি রপ্তানি করতে পারবেন এই জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা আমদানি রপ্তানি ব্যবসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

প্রতিষ্ঠানের অবস্থান

প্রতিষ্ঠানের অবস্থা এমন জায়গায় করতে হবে যেখান থেকে আপনি পণ্যগুলো সরবরাহ করতে পারবেন ঠিক ভালোভাবে। যোগাযোগ ব্যবস্থা যেন ঠিক থাকে আপনার প্রতিষ্ঠানের অবস্থান থেকে। 

আপনার যাতে কোন অসুবিধা না হয় আমদানি রপ্তানি ক্ষেত্রে এরকম জায়গায় আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলবেন। এজন্য প্রতিষ্ঠান ঠিক করার ক্ষেত্রেও আমদানি রপ্তানির ব্যবসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

সহযোগী প্রতিষ্ঠান

আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে আপনাকে যে প্রতিষ্ঠানগুলো সহযোগিতা করে থাকবে সে প্রতিষ্ঠানগুলো সাথে আপনার পরিচিত থাকতে হবে। তাহলে আপনার আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে সে প্রতিষ্ঠানগুলো বিপদে আপদে সাহায্য করে থাকবে। 

এভাবে আপনি আমদানি রপ্তানি করার ক্ষেত্রে সব নিয়ম মেনে চললে আপনার ব্যবসাটি সুন্দরভাবে আপনি পরিচালনা করতে পারবেন। 

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম কানুন

একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। আপনি যখন আমদানি রপ্তানি ব্যবসাটি উদ্যোগ গ্রহণ করবেন তখন সে নিয়ম গুলো ভালোভাবে জেনে নিবেন তারপরে এ ব্যবসাটি আপনি চালু করবেন। তাই বলা হয় এই আমদানি রপ্তানি ব্যবসা চালু করার জন্য সূক্ষ্ম পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা অপরিহার্য।

আমদানি রপ্তানি ব্যাবসার কিছু নিয়ম কানুন হলোঃ

আপনি যে পণ্যটি আমদানি রপ্তানি করতে চান সে পণ্যটি চিহ্নিত করুন

একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার প্রথমে আপনাকে পূর্ণ নির্ধারণ করতে হবে আপনি কোন পণ্যটি নিয়ে বিনিময় করার পরিকল্পনা করছেন। 

আপনি যদি এ কাজটি আগে ভালোভাবে দেখেন যে কোন পণ্যটি বাজারে বেশি চাহিদা সেই পণ্য নিয়ে আপনি যদি এই ব্যবসাটি পরিচালনা করেন তাহলে আপনি বেশি লাভবান হতে পারবেন। এবং ক্রেতারা এই পণ্যটি কিভাবে কিনছে সবকিছুই আপনি গুরুত্ব দিয়ে এ ব্যবসা শুরু করবেন। 

উৎস  সরবরাহকারী

আপনি যখন পণ্যটিকে সরবরাহ করবেন কার কাছ থেকে করবেন কিভাবে করবেন এই সকল কিছু আপনি আগে থেকেই ঠিক করে রাখবেন তাহলে আপনার ব্যবসা ঠিক করতে কোন বাধা আসবে না।

এবং আপনি এই উৎস যদি চিনে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই এ কাজটি করতে পারবেন। আপনি যে পণ্যটি যার কাছে ডেলিভারি করবেন তার খোঁজ আগেই নেবেন তারপরে আপনি পণ্যটি আমদানি রপ্তানি  করবেন ব্যবসার ক্ষেত্রে। 

শিপিং বিকল্পগুলি অন্বেষণ করুন

শিপিং বিকল্প গুলোর মধ্যে পড়ে হল বায়ু, সমুদ্র, বা স্থল বন্দর পরিবহন থেকে বেছে নিতে পারবেন। তাই বলা হয় রপ্তানি ব্যবসা তৃতীয় ধাপ শিপিং বিকল্প উন্মেষণ। আপনি যে পণ্যটি পছন্দ করবেন সেই পণ্য দুই দেশের মধ্যে দূরত্ব এবং পণ্যের বাজেটের উপর নির্ভর করে থাকে। এ সকল কার্যক্রম আপনার গুরুত্ব সহকারে পরিচালনা করা উচিত। 

একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা

আপনি যখন আমদানি রপ্তানি ব্যবসা কি করবেন তখন আপনার মনের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করে নেবেন। উদ্যোগ গ্রহণের সময় এই পরিকল্পনাটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। একটি সুনিপুণ পরিকল্পনা আপনার ব্যবসাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে ভূমিকা পালন করে থাকবে। 

টার্গেট গ্রাহক

আপনি যখন ব্যবসা পরিচালনা করবেন না ব্যবসা শুরু করবেন তখন আপনার প্রথমেই টার্গেট হবে গ্রাহক ধরার ক্ষেত্রে। তাই গ্রাহকের উপর টার্গেট গ্রহণ করলে আপনি আপনার ব্যবসা প্রসারিত করতে পারবেন। 

প্রক্ষিপ্ত খরচ

আমদানি রপ্তানি ব্যবসা করার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী অল্প মেয়াদী বিভিন্ন ধরনের খরচ হয়ে থাকে  । আপনি যখন ব্যবসাটি শুরু করবেন তখন আপনি আপনার ব্যবসার পুরা মোট খরচ হিসাব করে নিয়ে ব্যবসাটি শুরু করবেন। 

এজন্য যে সকল খরচ হবে সব হিসাব লিখেই আপনি আপনার ব্যবসাতে যোগ দিবেন। এভাবে আপনি আপনার আমদানি রপ্তানি ব্যবসাটি শুরু করার আগে বিভিন্ন ধাপ সম্পর্কে ভালোভাবে জানবেন। আমরা জানি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার আগে সরকারের অনুমতি নিয়ে আপনাকে ব্যবসাটি শুরু করতে হবে। 

এবং ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন কাগজপত্র লাগতে পারে সে কাগজপত্র গুলো আপনি সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন। ফলে  আপনার কোন  ব্যবসার ক্ষেত্রে বিপদ হবে না। তাই বলা যায় সব দিকে লক্ষ্য রেখেই ব্যবসা শুরু করা উচিত।  

নিরাপদ অধ্যায়ন

একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসার ক্ষেত্রে নিরাপদ অধ্যায়ন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একটি ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য সে ব্যবসাটি নিরাপদে করা যেমন পণ্য পরিবহন, ব্যবসায় বিপণন ইত্যাদি আরও যা কার্যক্রম আছে সব নিরাপদে করা উচিত। 

প্রতিটি অর্থায়ন ব্যবসার বিকল্প কিছু খরচ রয়েছে। সবকিছু আপনি নিরাপদ ভাবে করলে আপনার ব্যবসা পরিচালনাটি সঠিকভাবে করতে পারবেন। তাই অর্থায়নটি নিরাপদের সাথে সঠিকভাবে পরিচালনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার ব্যবসা বাজারজাত করুন

আপনার ব্যবসাটি পরিচিতি লাভ করতে আপনি আপনার আমদানি রপ্তানির পণ্যগুলো বাজারজাত করুন এবং সকলের কাছে পরিচিতি লাভ করান। এভাবে আপনি আপনার পন্য যদি সবার কাছে পরিচিতি লাভ করান এবং বাজারজাত কেরন তাহলে ক্রেতারা আপনার পণ্যের দিকে নজর দিবে এবং কিনবে। 

আপনি আপনার আমদানি রপ্তানি  চলমান প্রক্রিয়া সবসময় সচ্ছল রাখবেন তাহলে আপনার ব্যবসাটি ভালোভাবে চলবে।আপনি আপনার পণ্য কি বিজ্ঞাপন দিলে আপনার পণ্যটি সকলের কাছে পরিচিত লাভ করবে। এভাবে আপনি আপনার ব্যবসা বাজারজাত করতে পারবেন। 

তাই বলা হয় যে একটি আমদানি রপ্তানি ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ  একটি দিক। এভাবেই আপনি আমদানি রপ্তানি ব্যবসাটি পরিচালনা করতে পারবেন সঠিকভাবে। আপনি যদি সঠিকভাবে নিয়মগুলো অনুসরণ করেন তাহলে আপনি আপনার ব্যবসা থেকে সফলতা অর্জন করবেন।

পরিশেষেঃ আমদানি রপ্তানি ব্যবসার গাইডলাইন | আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন

আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়মকানুন সম্পর্কে আশাকরি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কোন মন্তব্য থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে লিখবেন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url