কেউ আলহামদুলিল্লাহ বললে উত্তরে কি বলতে হয়
কেউ আলহামদুলিল্লাহ বললে উত্তরে কি বলতে হয় বিস্তারিত জানুন।
![]() |
কেউ আলহামদুলিল্লাহ বললে উত্তরে কি বলতে হয় |
কেউ আলহামদুলিল্লাহ বললে উত্তরে কি বলতে হয়?
কেউ "আলহামদুলিল্লাহ" বললে উত্তরে আপনি বলতে পারেনঃ
১। ইয়ারহামুকাল্লাহ (يَرْحَمْكَ اللهُ) – অর্থ: আল্লাহ আপনাকে রহমত দান করুন।
২। আলহামদুলিল্লাহ – আপনি চাইলে তিনিও একইভাবে আলহামদুলিল্লাহ বলতে পারেন।
৩। অর্থ: আল্লাহ আপনাকে – বারাকাল্লাহু ফীক( بارك الله فيك বরকত দান করুন।
৪। অর্থ: আল্লাহ – (জাযাকাল্লাহু খাইরান( جزاك الله خيرا আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
উত্তর নির্ভর করে প্রসঙ্গের ওপর। তবে সাধারণত "আলহামদুলিল্লাহ" বলার উত্তরে কেউ চাইলে আবারও আলহামদুলিল্লাহ বলতে পারেন, যা কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ।
নিচে কয়েকটি সম্ভাব্য উত্তর দেওয়া হলোঃ
১। সাধারণ জবাব
* আলহামদুলিল্লাহ (আবারও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ)
* ইয়ারহামুকাল্লাহ (يَرْحَمْكَ الله) - "আল্লাহ আপনাকে রহমত করুন।"
• মাশাআল্লাহ – "এটি আল্লাহর ইচ্ছায় হয়েছে।"
২। দোয়া ও শুভকামনা
* বারাকাল্লাহু ফীক (بارك الله فيك) – "আল্লাহ আপনাকে বরকত দান করুন।"
* জাযাকাল্লাহু খাইরান( جزاك الله خيرًا)- "আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
* আল্লাহ আরও ভালো করুন
* আল্লাহ আপনার জন্য কল্যাণকর করুন
৩। নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে
* কেউ সুস্থতার কথা জানালে
ক. আল্লাহ আপনাকে আরও সুস্থ রাখুন।
খ. আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
* কেউ সুখের কথা জানালে
ক. আল্লাহ আরও সুখ-শান্তি দিন।
খ. আল্লাহ আপনার সুখ টিকিয়ে রাখুন।
গ. কেউ কষ্ট বা বিপদের পর আলহামদুলিল্লাহ বললে:
ঘ. আল্লাহ আপনার জন্য সহজ করুন।
ঙ. সবর করুন, আল্লাহ উত্তম বদলা দেবেন।
আলহামদুলিল্লাহ কখন বলতে হয়
"আলহামদুলিল্লাহ" অর্থ হলো "সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য"।
এটি একটি ইসলামিক অভিব্যক্তি, যা কৃতজ্ঞতা, সন্তুষ্টি এবং প্রশংসা প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।
আপনি নিম্নলিখিত পরিস্থিতিতে "আলহামদুলিল্লাহ" বলতে পারেন
১। নিয়ামতের জন্য: যখন কোনো ভালো কিছু ঘটে
ক. সুস্থ হওয়ার পর
খ. ভালো ফলাফল পাওয়ার পর
গ. রিজিক বা উপহার প্রাপ্তির সময়
২। কষ্ট ও পরীক্ষার সময়
মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে প্রতিটি পরিস্থিতি আল্লাহর পক্ষ থেকে, তাই কষ্টের মাঝেও "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত।
৩। কোনো বিপদ থেকে মুক্তি পেলে
ক. দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলে
খ. কোনো সমস্যার সমাধান হলে
৪। খাবার শেষে
খাবার খাওয়ার পর "আলহামদুলিল্লাহ" বলা সুন্নত।
৫। হাঁচি দিলে
হাঁচি দেওয়ার পর "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত, আর শ্রোতা বলবে "ইয়ারহামুকাল্লাহ"।
৬। দৈনন্দিন জীবনের যেকোনো ভালো কাজ বা উপলক্ষ্যে
ক. সকাল-বিকেল জাগ্রত হওয়ার সময়
খ. নামাজ আদায়ের পর
গ. সন্তান জন্মগ্রহণ করলে
নিচে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো
১। ভালো কিছু ঘটলে
যখন জীবনে কোনো সুখবর আসে বা আপনি কোনো সফলতা অর্জন করেন, তখন "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত। যেমন-
ক. পরীক্ষা ভালো হলে
খ. চাকরি পাওয়ার পর
গ. সন্তান জন্মগ্রহণ করলে
ঘ. কারো কাছ থেকে উপহার পেলে
ঙ. কোনো সমস্যার সমাধান হলে
২। বিপদ থেকে মুক্তি পেলে
যখন আপনি কোনো বিপদ বা সমস্যার হাত থেকে বেঁচে যান, তখন "আলহামদুলিল্লাহ" বলবেন। যেমন-
ক. দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলে
খ. কঠিন রোগ থেকে সুস্থ হয়ে উঠলে
গ. কোনো বিপদের সম্ভাবনা কেটে গেলে
৩। কষ্ট বা দুঃখের সময়েও
মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে, সুখ-দুঃখ সবই আল্লাহর ইচ্ছায় হয়। তাই, কোনো দুঃখজনক ঘটনা ঘটলেও ধৈর্য ধরে "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত। যেমন-
ক. পরীক্ষায় খারাপ ফল করলেও
খ. ব্যবসায় ক্ষতি হলেও
গ. কোনো কিছু হারিয়ে ফেললেও
ঘ. প্রিয়জন মারা গেলেও
৪। প্রতিদিনের সাধারণ কাজগুলোতে
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক সাধারণ কাজেও "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত। যেমন-
ক. সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠলে
খ. খাবার খাওয়ার পর
গ. টয়লেট থেকে বের হওয়ার পর
ঘ. পোশাক পরার সময়
ঙ. গাড়ি বা যানবাহনে ওঠার সময়
চ. রাতে ঘুমানোর আগে
৫। হাঁচি দেওয়ার পর
রাসূল (সা.) বলেছেন, "যখন তোমাদের কেউ হাঁচি দেয়, তখন সে যেন বলে 'আলহামদুলিল্লাহ'।" (বুখারি, হাদিস: ৬২২৪)
এর উত্তরে অপর মুসলমান বলবে "ইয়ারহামুকাল্লাহ" (আল্লাহ তোমার প্রতি দয়া করুন)।
৬। নামাজ ও ইবাদতের সময়
* নামাজের মধ্যে: সূরা ফাতিহার শুরুতেই "আলহামদুলিল্লাহ" বলা হয়- "আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন"।
* দোয়া করার সময়: কোনো চাওয়া-পাওয়ার জন্য দোয়া শুরু করার সময় আল্লাহর প্রশংসা করা ভালো।
৭। মৃত্যু ও জানাজায়
কেউ মারা গেলে মুসলমানরা বলে-
"ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন" (আমরা আল্লাহর জন্য এবং তাঁর কাছেই ফিরে যাবো)।
এছাড়াও, আল্লাহর ফয়সালার ওপর রাজি হয়ে "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত।
৮। প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগৎ দেখে
যখন আমরা সুন্দর প্রকৃতি, পাহাড়, নদী, আকাশ, চাঁদ-তারা বা অন্য কোনো বিস্ময়কর সৃষ্টি দেখি, তখন "আলহামদুলিল্লাহ" বলে আল্লাহর কৃতিত্ব স্বীকার করা উচিত।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ দোয়া যেখানে "আলহামদুলিল্লাহ" আছে
১। সকালে ঘুম থেকে উঠে
"আলহামদুলিল্লাহিল্লাযি আহইয়ানা বাদা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিননুশূর" (সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের মৃত্যুর পর জীবিত করেছেন এবং তাঁর কাছেই আমাদের ফিরে যেতে হবে)।
২। খাবার শেষে
"আলহামদুলিল্লাহিল্লাযি আতআমানা ওয়া সাকানা ওয়া জালানামিনাল মুসলিমিন" (সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদের আহার করিয়েছেন, পান করিয়েছেন এবং আমাদের মুসলিম বানিয়েছেন)।
৩।ননতুন কাপড় পরার সময়
"আলহামদুলিল্লাহিল্লাযি কাসানী হা-যা" (সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি আমাকে এই পোশাক দিয়েছেন)।
যখনই কোনো ভালো বা খারাপ কিছু ঘটে, তখনই "আলহামদুলিল্লাহ" বলা উচিত। এটি কেবল একটি বাক্য নয়, বরং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ।
শুকুর আলহামদুলিল্লাহ অর্থ কি?
শুকুর আলহামদুলিল্লাহ দুটি আরবি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত একটি বাক্য। এর অর্থ হলো:
* শুকুর (شکر) – কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ বা প্রশংসা।
* আলহামদুলিল্লাহ (الحمد لله) – সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
সম্পূর্ণ অর্থ
"শুকুর আলহামদুলিল্লাহ" অর্থ হলো "আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি" বা "সমস্ত প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা আল্লাহর জন্য"।
এটি সাধারণত কোনো ভালো কিছু ঘটলে বা কোনো অনুগ্রহের জন্য আল্লাহকে ধন্যবাদ জানানোর উদ্দেশ্যে বলা হয়।
"শুকুর আলহামদুলিল্লাহ" অর্থ ও ব্যাখ্যা
শুকুর (شکر) এবং আলহামদুলিল্লাহ (الحمد لله) দুটি শব্দ একত্রে ব্যবহার করা হয় কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য। এটি ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর একটি বহুল ব্যবহৃত বাক্য।
শব্দগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা
১। শুকুর (شکر)– কৃতজ্ঞতা
ক. শুকুর শব্দটি কৃতজ্ঞতা, স্বীকৃতি, এবং প্রশংসার অর্থে ব্যবহৃত হয়।
খ. এটি এমন অনুভূতি প্রকাশ করে যেখানে একজন ব্যক্তি আল্লাহর দেওয়া অনুগ্রহ ও দানকে স্বীকার করে এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
২। আলহামদুলিল্লাহ (الحمد لله)– সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর
* এই বাক্যটি ইসলামে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* এটি প্রতিদিনের নামাজ, দোয়া, এবং সাধারণ কথোপকথনে ব্যবহৃত হয়।
* এর মাধ্যমে একজন মুমিন বিশ্বাস করে যে সকল ভালো ও কল্যাণকর বিষয়ের মূল উৎস আল্লাহ।
"শুকুর আলহামদুলিল্লাহ" ব্যবহারের কারণ ও উদাহরণ
এই বাক্যটি তখন বলা হয় যখন কেউ আল্লাহর অনুগ্রহের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চায়।
কখন বলা হয়?
১। ভালো কিছু ঘটলে
যেমন: কেউ সুস্থ হয়ে উঠলে বলবে "শুকুর আলহামদুলিল্লাহ"।
খ. কেউ নতুন চাকরি পেলে বা জীবনে কোনো সুখবর পেলে এই বাক্যটি বলা হয়।
২। পরীক্ষা বা বিপদের সময়েও
ক. ইসলামে কৃতজ্ঞতা শুধু সুখের সময় নয়, কঠিন সময়েও আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
যেমন: কেউ কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেঁচে গেলে বলবে "শুকুর আলহামদুলিল্লাহ"।
৩। প্রতিদিনের জীবনে
ক. খাবার খাওয়ার পর, নিরাপদে যাত্রা শেষ হলে, বা সাধারণ জীবনের ছোট ছোট সুখের জন্যও বলা হয় "শুকুর আলহামদুলিল্লাহ"।
কুরআন ও হাদিসে "শুকুর" ও "আলহামদুলিল্লাহ"-এর গুরুত্ব
কুরআন থেকে
"আর যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো, তবে আমি তোমাদের আরো বেশি দেব।" (সূরা ইবরাহীম ১৪:৭)
হাদিস থেকে
নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন:
"আল্লাহ এমন বান্দাকে ভালোবাসেন, যে সবসময় শুকরিয়া আদায় করে।" (সহিহ মুসলিম)
"শুকুর আলহামদুলিল্লাহ" হলো ইসলামে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ বাক্য। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সবকিছু আল্লাহর ইচ্ছাতেই ঘটে, এবং আমরা সব সময় তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
মানুষ মারা গেলে কি আলহামদুলিল্লাহ বলতে হয়?
মানুষ মারা গেলে "আলহামদুলিল্লাহ" বলা সঠিক নয়, বরং ইসলামে নির্দিষ্ট কিছু দোয়া ও কথাবার্তা আছে যা বলা উচিত।
কোনো মৃত্যুর সংবাদ শুনলে বলা উচিত
إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعون
"Innā lillāhi wa innā ilayhi rāji'ūn"
অর্থ: নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয়ই আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী। (সূরা আল-বাকারা: ১৫৬)
এটি বলা সুন্নত এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) এভাবে বলতে নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে, কেউ যদি দীর্ঘ অসুস্থতা বা কষ্টভোগের পর মৃত্যুবরণ করে এবং তার কষ্ট লাঘব হওয়ার দৃষ্টিকোণ থেকে "আলহামদুলিল্লাহ" বলে, তবে তা মন্দ নয়। তবে সাধারণত মৃত্যুর সংবাদে "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন" বলাই ইসলামের শিক্ষা।
হিন্দুরা আলহামদুলিল্লাহ এর পরিবর্তে কি বলে?
হিন্দু ধর্মে "আলহামদুলিল্লাহ" এর সমতুল্য কোনো নির্দিষ্ট শব্দ নেই, কারণ এটি একটি ইসলামিক শব্দগুচ্ছ, যার অর্থ "সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।" তবে, হিন্দুরা সাধারণত কৃতজ্ঞতা বা প্রশংসা প্রকাশ করতে বিভিন্ন বাক্য ব্যবহার করে, যেমন:
১। জয় শ্রী রাম – রামের প্রশংসাসূচক শব্দ
২। হর হর মহাদেব মহাদেব বা শিবের প্রতি স্তোতি
৩। রাধে রাধে – রাধা-কৃষ্ণের নাম স্মরণ
৪। জয় মা কালী কালী মাতার বন্দনা
৫। ভগবানের কৃপা ভগবানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
৬। ধন্যবাদ ভগবান ভগবানকে ধন্যবাদ জানানো
ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের বিশ্বাস অনুসারে এই শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ বললে কি বলতে হয়?
"মাশাআল্লাহ" এবং "আলহামদুলিল্লাহ" বললে সাধারণত এর পর উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া বা উত্তর হিসেবে বলা যেতে পারে:
"মাশাআল্লাহ" (ما شاء الله) বলার প্রতিক্রিয়া
ক. "বারাকাল্লাহু ফীক" (بارك الله فيك) – আল্লাহ তোমার মধ্যে বরকত দান করুন।
খ. "আলহামদুলিল্লাহ" (الحمد لله) – সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
গ. "জাযাকাল্লাহু খাইরান" (جزاك الله خيرا) - আল্লাহ তোমাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
ঘ. "আল্লাহুম্মা বারিক" (اللهم بارك) – হে আল্লাহ, বরকত দাও।
"সুবহানাল্লাহ" (سبحان الله) – মহিমান্বিত আল্লাহ।
ঙ. "ফি আমানিল্লাহ" (في أمان الله) - আল্লাহর নিরাপত্তায় থাকো।
"আলহামদুলিল্লাহ" (الحمد لله) বলার প্রতিক্রিয়া
১। "ইয়াহদিকাল্লাহ" (يهديك الله) - আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত করুন।
২। "আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল" (الحمد لله على كل حال) – সমস্ত অবস্থার জন্য আলহামদুলিল্লাহ।
৩। "নাই'মাল্লাহ" (نِعْمَ الله) – এটি আল্লাহর অনুগ্রহ।
৪। "লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইক" (لبيك اللهم لبيك) – এটি হজের সময় বেশি বলা হয়, তবে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ব্যবহার করা যায়।
৫। "লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ" (لا حول ولا قوة إلا بالله) – কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই আল্লাহ ব্যতীত।
এছাড়াও, "সুবহানাল্লাহ", "আস্তাগফিরুল্লাহ", বা "লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ" – পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবহার করা যেতে পারে।
জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url